রাজনীতিতে আমি যে পরিমাণ অসহিষ্ণুতা, নোংরামি এবং নিচু মানসিকতার প্রতিফলন দেখি—তাতে আমি খুব একটা অবাক হব না যদি ভবিষ্যতে এই এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে নারী রাজনীতিবিদ কিংবা পুরুষ রাজনীতিবিদদের হ্যারাস, অসম্মানিত কিংবা সামাজিকভাবে হেয় করার চেষ্টা করা হয়। সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বিএনপির আন্তর্জাতিকবিষয়ক সহসম্পাদক ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা এ কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, “কিছুদিন আগে এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) প্রযুক্তি ব্যবহার করে পর্নোগ্রাফিক ভিডিও তৈরি করার শিকার হয়ে আত্মহত্যা করেছেন এক নারী। তিনি কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন না। পারিবারিক কলহের জের ধরেই তাকে এ ধরনের ঘৃণ্য ঘটনার শিকার হতে হয়।”
তিনি সবাইকে সচেতন করতে বলেন, “এটি আমাদের জন্য একটি বড় ওয়েক-আপ কল।”